একদল চট্রগ্রামের ব্যবসায়ী জৈন্তাপুর থানার পুলিশের সহযোগিতা নিয়ে জৈন্তাপুরের কুড় গ্রামের শাহীনের বাড়িতে হানা দিয়ে ঢাকাতি হওয়া ৬০ বস্তা সুপারী উদ্ধার করেন। শাহীনের বাবা আজীবন চোরা কারবারীর ব্যবসা করতেন, এখন ছেলে। এসময় চেয়ারম্যান ও মেম্বারের উপস্হিতি পেয়ে সে এগুলো আনেনি বলে চিল্লাপাল্লা শুরু করে দেয়। তখন এক পর্যায়ে সে বলে আমি এনেছি বলে প্রমানিত হলে আমি ই দেব। পুলিশ সহ এলাকার গণ্য মাণ্য সবাই বসার একপর্যায়ে সে পালিয়ে যায়। পরে ড্রাইভার সহ তিন জনকে আটক করে জৈন্তাপুর মডেল থানা, বেরিয়ে আসে আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য।
জানা যায় কদম খালের সিদ্দিক-ই এর মুল হোতা, সে গতবছর জৈন্তাপুর বাজার লেসি নিয়েছিলো। রাতারাতি কোটি টাকার মালিক বনে যায় এই চোরা কারবারী আবু বক্কর সিদ্দীক। এলাকার মানুষের দাবী এদের কারনে আমাদের এলাকার সুনাম নষ্ট হচ্ছে। সব সময়ই চোরা কারবারীরা ধরা ছোয়ার বাহিরে থাকে। এবার দেখার বিষয় চোরাকারবারি আইনের আওতায় আসে কি না।
চট্রগ্রাম থেকে প্রায় ৮০ লক্ষ টাকার সুপারী সিলেটে’র কালিঘাটে আসার কথা ছিলো। সুপারী বহনকারী ট্রাক ড্রাইভার ফন্দি আটে কিভাবে হজম করা যায়। আলাপ করে এলাকার চোরাকারবারীদের সাথে। যে ই ভাবা সেই কাজ।
সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন