• ১৩ই নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ , ২৮শে কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ১১ই জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি

পশ্চিম জাফলং সোনারহাট সীমান্তই হচ্ছে আল আমিন ও কালা সিন্ডিকেটের প্রধান করিডোর

sylhetnewspaper.com
প্রকাশিত নভেম্বর ৮, ২০২৪
পশ্চিম জাফলং সোনারহাট সীমান্তই হচ্ছে আল আমিন ও কালা সিন্ডিকেটের প্রধান করিডোর

বিশেষ প্রতিবেদক:: সিলেট সীমান্তে চোরাচালান সব সময় লেগেই থাকে। তবে জেলার গোয়াইনঘাট সীমান্তের ২ নং পশ্চিম জাফলংয়ে চোরাচালানীরা এবার সম্পূর্ণ বেপরোয়া হয়ে ওঠেছে।

রাত নামলেই উপজেলার ২ নং পশ্চিম জাফলং সীমান্ত দিয়ে খরস্রোত নদীর কচুরিপনার মত ভেসে আসতে শুরু করেছে ভারতীয় কসমেটিকসহ চেরাই বিভিন্ন পন্য।

কসমেটিকসের চোরাচালান অন্য সময়ের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়ে জমজমাট আকার ধারণ করেছে। পাশপাশি বৃদ্ধি পেয়েছে লাইনম্যান খ্যাত শ্যাম কালা ও আলামিন বুলবুল ও আজাদের নির্ঘুম অপ-তৎপরতা্।

স্থানীরা জানান, ২ নং পশ্চিম জাফলং সোনারহাট বিজিবি ক্যাম্পের অসাধু সদস্যদের কে মেনেজ করে লামাপুঞ্জির খোকা ও মাখাই উপজাতির প্রভাব খাটিয়ে তারা লক্ষ টাকার মালিক।পার্শবর্তী ভারতের মেঘালয়া রাজ্যের খাসিয়া স্রিপুর হয়ে সন্ধ্যা থেকে শুরু করে পূরো রাত অবিরাম আসতে থাকে গরু ও কসমেটিকের চালান। আলামিন ও শ্যাম কালা সিন্ডিকেট সারা দিন ঘুম পাড়িয়ে সন্ধ্যার আগেই ইলেকিট্রক টর্চলাইট হাতে নেমে পড়ে মাঠে। রাতভর চোরা কারাবারিদের লাখ লাখ টাকার ঘুষের লেনদেন হয় স্থানীয় প্রশাসনের লাইনম্যান আলামিন ও শ্যাম কালার সাথে।মোট কথা জাফলং সোনারহাট সীমান্ত হচ্ছে আল আমিন ও কালা সিন্ডিকেটের প্রধান করিডোর

স্থানীয়ভাবে অভিযোগ রয়েছে, বর্তমানে হাদারপার বন্ধ হওয়ার কারনে গোয়য়াইনঘাট থানাধীন ২ নং পশ্চিম জাফলং ইউনিয়নের সোনারহাট সীমান্তই হচ্ছে চোরাচালানীদের প্রধান করিডোর। বিজিবি কর্তাদের মনোনীত লাইনম্যান আলামিন ও শ্যাম কালা রাতভর বখরা আদায় করে থাকে।
আলামিন কালা প্রতিটি ভারতীয় কসমেটিক প্রতিবস্তা থেকে টাকা চোরাকারকারিদের কাছ থেকে আদায় করে থাকে। এ ভাবেই প্রতিরাতে এই সিন্ডিকেট লাখ লাখ টাকার বখরা আদায় করে তাদের কমিশন নিয়ে থাকে।অভিযোগে প্রকাশ, গোয়াইনঘাট থানাধীন ২ নং পশ্চিম জাফলং সীমান্তে নিযুক্তীরা হচ্ছে- আস্থাভাজন ২ নং পশ্চিম জাফলং ইউনিয়নের হাতিরখাল গ্রামের শ্যামকালা, ইউনিয়নের লক্ষণছড়া গ্রামের আল-আমিন,।বুলবুল ও আজাদ সহ তাদের একটি সিন্ডিকেট।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন