• ৩রা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ , ২০শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ২৪শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

sylhetnewspaper.com
প্রকাশিত নভেম্বর ৯, ২০২৩
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

গত ২৩ অক্টোবর সোমবার কয়েকটি অনিবন্ধিত অনলাইন নিউজ পোর্টালে “ওসমানী হাসপাতালের কর্মচারীরা ওয়ার্ড মাষ্টার রওশন হাবিব ও ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারী আব্দুল জব্বারের হাতে জিম্মি” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ করেছেন বাংলাদেশ ৪র্থ শ্রেণী সরকারী সমিতি সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল শাখা সিলেটের নেতৃবৃন্দ।

এক প্রতিবাদ লিপিতে নেতৃবৃন্দ বলেছেন,আমাদেরকে জড়িয়ে যে খবর প্রকাশিত হয়েছে তা সম্পূর্ণ বানোয়াট,মিথ্যা ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত।আমাদের বিরুদ্ধে ঘুষ দুর্নীতি,অর্থ হাতিয়ে নেওয়া ও সনদ বাণিজ্য অথব চুরি ও দালান সিন্ডিকেট নেওয়ার কোন অভিযোগ নেই।

আমরা এই নিউজের প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছি।

প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে,বিগত ১৪ অক্টোবর দুপুর ১১টায় চিহ্নিত দালাল ইসলাম উদ্দিনকে হাসপাতালের ১৫নং লেবার ওয়ার্ডের সামন থেকে আটক করেন ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারী সমিতির সভাপতি ও নিরাপত্তা ইনচার্জ আব্দুল জব্বার।

পরে তাকে ওয়ার্ড মাষ্টার রওশন হাবিবের উপস্থিতিতে হাসপাতালের আনসার পিসির হাতে তুলে দেওয়া হয়।

এর পর থেকে দালাল ইসলাম তার সংবদ্ধচক্র সদস্যদের নিয়ে মেডিকেল ও মেডিকেলের স্টাফদের বিরুদ্ধে নানাবিধ ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। তাতে হাসপাতালের সুনাম ক্ষুণ্ণ হচ্ছে।

যে বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়েছে সেটি সম্পূর্ণ জান ও তুয়া। উক্ত কাগজে ওয়ার্ড মাষ্টার রওশন হাবিব ও ৪র্থ শ্রেনীর কর্মচারী আব্দুল জব্বারের হাতে জিম্মি নামে আমাদের বিরুদ্ধে ঘুষ গ্রহণের যে অভিযোগ করা হয়েছে সেই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কথা বললেই বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে যাবে।

প্রতিষ্ঠান লিখিতভাবে জানিয়েছে তাদের সঙ্গে আমার কোনও এ ধরণের লেনদেন বা তাদেরকে লাখ টাকার আত্মসাৎ করার কোনও ঘটনা ঘটেনি। তারা বিষয়টি জানেনই না।

তাছাড়া একটি পক্ষ নিজেরাই এমন ভুয়া কাগজ তৈরি করে আমার কুৎসা ছড়াচ্ছে। আমরা এতে সামাজিক, মানসিক ও দাফতরিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন হয়েছি। দায়িত্বশীল প্রতিষ্ঠান হিসেবে অনলাইন পোর্টালগুলোকে বিষয়টি আরও গভীরভাবে অনুসন্ধান করা উচিত ছিলো বলে আমা মনে করছি।

লিখিত বক্তব্যে বাংলাদেশ ৪র্থ শ্রেণী সরকারী সমিতি সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল শাখার নেতৃবৃন্দ বলেন আমার দীর্ঘদিন ধরে সৎ ও সুনামের সহিত চাকরি করে আসছি। সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সততা ও দায়িত্বের সাথে কাজ করছি।

বিগত ২৩ অক্টোবর একটি অনলাইন পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদে আমাদের দুইজনের বিরুদ্ধে ভুয়া মুখ দুর্নীতি, অর্থ হাতিয়ে নেওয়া ও সনদ বাণিজ্য উৎকোচ নেওয়া হয়েছে মর্মে উল্লেখ করা হয়েছে।

উক্ত সংবাদে বাংলাদেশ ৪র্থ শ্রেণী সরকারী সমিতি সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল শাখার দুইজন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মিথ্যা ও অন্যায়ভাবে তাদেরকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। ওসমানী হাসপাতালের কর্মচারীরা ওয়ার্ড মাষ্টার রওশন হাবিব ও ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারী আব্দুল জব্বারের হাতে জিম্মি নামে উক্ত পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদটি সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মিথ্যা বানোয়াট ও ভিত্তিহীন।

কে বা কারা প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার জন্য এহেন কর্মকাণ্ডে লিখ। এতে আমাদের সুনাম ক্ষুন্ন করা হয়েছে। এ বিষয়ে আমরা সশরীরে উপস্থিত হয়ে সাক্ষ্য দিতে রাজি আছি। তারা বলেন, তারা সুপরিচিত স্বনামধন্য দুইজন কর্মচারীকে অসত্য মিথ্যা ঘটনা সমর্থন করতে পারেন না বিদায় উল্লেখিত প্রতিবেদনটির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।বিজ্ঞপ্তি

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •