বিভিন্ন উৎসব বা ঋতু অনুযায়ী পোশাক ফ্যাশন ট্রেন্ডে ক্রেতাদের পরিচিত করতেই নবীন ব্র্যান্ড হিসেবে সৃজন ফ্যাশনের যাত্রা হয় ২০১৯ সালে।
বাহারি ডিজাইন্রর বৈচিত্র্যময় পোশাক নিয়ে সৃজন ফ্যাশন।
সম্প্রতি অসহায়দের মাঝে নিজ হাতে রান্না করা খাবার, মাক্স ও সূজন ফ্যাশনের কিছু উপহার সামগ্রী বিতরণের মধ্য দিয়ে ২য় বর্ষপূর্তি উদযাপন করলো অনলাইন শপ Srijon Fashion।
দ্বিতীয় বর্ষ পূ্র্তি উপলক্ষে নগরিতে অসহায় মানুষের মাঝে নিজের রান্না করা খাবার,সৃজন ফ্যাশনের কিছু উপহার ও মাস্ক বিতরণ করা হয়েছে।
বর্ষপূর্তি এবং সূজন ফ্যাশনের ভবিষ্যত পরিকল্পনা নিয়ে সৃজন ফ্যাশনের স্বত্বাধিকারী ফাহিমা কুমকুম জানান, সৃজন ফ্যাশন তারুণ্যের ফ্যাশন প্ল্যাটফর্ম। ব্র্যান্ড হিসাবে এর অন্যতম একটি উদ্দেশ্য হচ্ছে ক্রেতাদের জন্য ফ্যাশনেবল সুন্দর পণ্য দিয়ে তাদেরকে আরো আত্ববিশ্বাসী করে তোলা। কোনো ক্রেতা যদি পণ্যের গুণগত মান নিয়ে সুন্তুষ্ট না থাকেন তাহলে যেকোনো সময় সৃজন ফ্যাশন সেই পণ্য পরিবর্তন করে থাকে। এ ছাড়া সৃজন ফ্যাশন সবসময় ক্রেতাদের সর্বোচ্চ মানের ভোক্তা অধিকার সেবা প্রদানে সচেষ্ট।
ফাহিমা কুমকুম সিলেট সোসিও ইকনোমিক ডেভলপমেন্ট অরগানাইজেশনাল এর প্রতিষ্ঠিতা সভাপতি হিসেবে কাজ করে যান অসহায় মানুষের জন্য।
সপ্ন দেখতেন সপ্নটা আর বড় হতে থাকে যখন বাংলাদেশ উইমেন্স চেম্বার অপ কমার্সের আজীবন সদস্য হওয়া পর থেকে।
উইমেন্স চেম্বারে থাকার সুবাদের প্রতিষ্ঠিত নারীদের দেখে অনুপ্রাণিত হয় হয় তিনি। তার কথা সাব লম্ভি হওয়া প্রত্যাকটি মেয়ের জন্য জরুরি।
ফাহিমা কুমকুম আরো বলেন আপনাকে যে কেউ দান করতে পারে উপহার দিতে পারে আপনার সপ্ন কেউ পূরন করতে পারবে না।
সপ্ন নিজেকেই পূরন করতে হয়। আকাশ ছুতে নিজেকে হাত বারাতে হয় কেউ চাদ এনে হাতে দে না।
সমাজে মধ্যবৃত্ত শ্রেনীর জন্য নারীদের জন্য কিছু করার সপ্ন কারন তারা নিবৃতে চোখের জল ফেলে বলতে পারেনা কাউকে লান্চনা গন্জনার কথা।
না পারে ভাংতে না পারে গড়তে তাই তিনি চান প্রতিটি নারী কিছু না কিছু করুক ঘরে বসে হলেও।
সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন