• ১৪ই জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , ৩১শে জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ১৮ই জিলহজ, ১৪৪৬ হিজরি

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

sylhetnewspaper.com
প্রকাশিত জুন ৭, ২০২১

গত ৪ জুন বৃহস্পতিবার দুই একটি ফেইসবুক আইডি থেকে “ছাতকে কৈতক হাসপাতালে ডঃ মোজাহারুল ইসলামের আধিপত্য ” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন ছাতক কৈতক হাসপাতালের ডাঃ মোজাহারুল ইসলাম ,এক বিবৃতির মাধ্যমে প্রতিবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, প্রচারিত ফেইসবুক অনলাইন নিউজ-এ উক্ত সংবাদটি আমার দৃষ্টিগোচর হয়। প্রকাশিত সংবাদটি মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন, মনগড়া ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। একটি কুচক্রী মহল আমাকে কর্মক্ষেত্রে ও সামাজিকভাবে হেয় করতে প্রতিবেদককে দিয়ে মিথ্যা বানোয়াট ও ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ ও প্রচার করেছে। প্রকাশিত সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

তিনি আরো উল্লেখ করে বলেন এই কুচক্রী মহল আমার পুর্ব পরিচিত তাহারা খুবই খারাপ চরিত্রের, তারা সত্য ঘটনা চাপা দিতে আমাকে জড়িয়ে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করছে।

ডাঃ মোজাহারুল ইসলাম প্রতিবেদকে জানান আজ শিশু বহিঃবিভাগ শেষ করতে আমার দুপুর ২ঃ১৭ বেজেছে। আর নামাজ ও খাওয়া -দাওয়া করে চেম্বারে প্রবেশ করতে আমার বিকাল ৩ঃ৪৫ বেজেছে,যদিও সারা বাংলাদেশে বহিঃবিভাগ দুপুর ১ টা পর্যন্ত।মানুষ সামান্য কয়টা টাকার জন্য কেমনে যে এত মিথ্যা বলতে পারে? ছবি দিলে বলে কেন ছবি দিলাম,না দিলে বলে আমি আজ সিলেট ছিলাম।

কৈতক হাসপাতাল এমন একটি হাসপাতাল যেখানে গুনগত সেবা দেওয়ার জন্য অন্তত ১২ জন ডাক্তার দরকার। প্রত্যেক চিকিৎসকই প্রতিদিন বলেন বহিঃবিভাগে অন্তত ১০০ জন করে রোগী দেখতে হয়।তাই উক্ত হাসপাতালের ডাক্তারগনকে জনগণ খুব ভালবাসে।তবে যেই ডাক্তার এই হাসপাতালে ডিউটি করবে তার হায়াত নিশ্চিত অন্যান্য ডাক্তার হতে ১০ বছর কম শুধু অধিক কাজের চাপের জন্য।

এ ব্যাপারে তিনি মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলেও জানান,
এদিকে ডাঃ মোজাহারুল ইসলামকে নিয়ে মিথ্যা অপপ্রচারে ওই পোস্টের পরপরই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে প্রতিবাদের ঝড় ওঠেছে।

অসংখ্য ফেসবুক আইডিতে ডাঃ মোজাহারুল ইসলামের বিরুদ্ধে আপলোড ওই আপত্তিকর পোস্টের প্রতিবাদ জানানো হচ্ছে।

ওই পোস্টের সমালোচনা করে অনেকে বলছেন, ডাঃ মোজাহারুল ইসলাম কৈতক হাসপাতালে নিরলসভাবে কাজ করছেন সেই মুহূর্তে তাঁর বিরুদ্ধে এমন আপত্তিকর ও কুরুচিপূর্ণ অপপ্রচার সত্যিই দুঃখজনক। আবার অনেকে অপপ্রচারকারীকে দ্রুত শনাক্ত করে আইনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন। ডাঃ মোজাহারুল ইসলামের সম্মান চরমভাবে ক্ষুণ্ণ হওয়াতে এলাকায় তীব্র নেতিবাচক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে।

ডাঃ মোজাহারুল ইসলাম ,প্রতিবাদ লিপিতে আরো উল্লেখ করে বলেন, কারো দ্বারা প্রভাবিত হয়ে কোনো প্রকার খোঁজ-খবর না নিয়ে মনগড়া সংবাদ পরিবেশন করেছেন। এ সংবাদ প্রকাশের আগে তার সঙ্গে কেউ কোনো প্রকার যোগাযোগ করেননি এবং কোনো প্রকার কথা বলেননি, যা সংবাদ মাধ্যমে কোনো প্রতিবেদন প্রকাশের নীতিমালার বাইরে। কাজেই স্পষ্টতঃ প্রমাণিত হয় যে, এসব অভিযোগ মিথ্যা, ভিত্তিহীন, মনগড়া ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত। পেছনে থেকে কেউ প্রভাবিত করে তার ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করা, সমাজে তাকে হেয় প্রতিপন্ন করা এবং সুনাম নষ্ট করার অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে।

ভবিষ্যতে এ ধরনের সংবাদ প্রকাশ না করতে গণমাধ্যম গুলোকে বিনীত অনুরোধ করেন ডাঃ মোজাহারুল ইসলাম ।বিজ্ঞপ্তি।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন